Wellcome to National Portal
কৃষি তথ্য সার্ভিস (এআইএস) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

গবাদি প্রাণির ক্ষুরারোগ থেকে রক্ষা পাওয়ার কৌশল

গবাদি প্রাণির ক্ষুরারোগ থেকে রক্ষা পাওয়ার কৌশল

ডাঃ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান

যে সমস্ত রোগ সহজে নিয়ন্ত্রণ করা যায় না এবং অর্থনৈতিক ক্ষতির পরিমাণ সবচেয়ে বেশি হয় সেসব রোগের মধ্যে ক্ষুরারোগ অন্যতম। বর্তমানে ক্ষুরারোগ তার চিরায়ত সময় ছাড়াও যে কোন সময় এই রোগের প্রাদুর্ভাব নিয়ে হাজির হয়। শীতকালে এই রোগের প্রাদুর্ভাব কম থাকার ইতিহাস থাকলেও এই বছর শীতে সারাদেশে  ব্যাপক হারে এই রোগের সংক্রমণ লক্ষণীয় ছিল। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে অসংখ্য  বাছুরের মৃত্যুর একমাত্র কারণ হয়েছে এই ক্ষুরা রোগ। যেহেতু ভাইরাসজনিত রোগ  তাই এই টিকা ছাড়া নির্মূল করা সম্ভব নয়। এ রোগে অক্রান্ত শতকরা ২০টি বাছুর ও ২টি গরু মৃত্যুবরণ করে। তাছাড়া বেঁচে থাকা আক্রান্ত প্রাণির উৎপাদন ক্ষমতা, মাংস ও দুধ সবকিছুই নি¤œ মানের হয়ে যায়।
ক্ষুরারোগের (ঋগউ) এর পরিচয়
ক্ষুরারোগ ইংরেজি নাম ঋড়ড়ঃ ধহফ গড়ঁঃয উরংবধংবং যার ল্যাটিন নাম অঢ়ঃযধব এটি সাধারণত বিভক্ত ক্ষুর বিশিষ্ট পশুর অত্যন্ত ছোঁয়াচে প্রকৃতির ভাইরাসজনিত রোগ। ক্ষুরারোগের ভাইরাসটি পিকরনা ভিবিডি গোত্রের অন্তর্গত অ্যাফথো ভাইরাস (অঢ়যঃযড়ারৎঁং)  জেনাসের অন্তর্গত ঋড়ড়ঃ ধহফ গড়ঁঃয উরংবধংবং ভাইরাস। এটা সিংগেল স্ট্যান্ডেড আর এন এ ভাইরাস (জঘআরৎঁং) অতি ক্ষুদ্র আকৃতির একটি ভাইরাস খুব দ্রæত বর্ধনশীল। ইকোসাহেড্রাল সিমেট্রি এর জিনসো প্রায় ৮০০০ নিউক্লিওটাইড থাকে। অ, ঙ,ঈ, ঝঅঞ-১, ঝঅঞ-২, ঝঅঞ-৩ ও অংরধ-১. এর প্রতিটি স্ট্রেন পরিবর্তনশীল সে জন্যই একটি স্ট্রেন অন্য স্ট্রেনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা সৃষ্টি করে না। ক্ষুরারোগের ভাইরাস শ্বাসতন্ত্রের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে। প্রায়ই রোগের লক্ষণ স্পষ্ট হওয়ার আগেই যে কোন নিঃসরণে এবং শ্বাস ত্যাগের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ ভাইরাস বের হয়।
রোগের সুস্থাবস্থা
অন্যান্য ভাইরাসজনিত রোগগুলোর মতো এই রোগেরও ভাইরাসের সুপ্তকাল রয়েছে। ভাইরাস দেহে প্রবেশের সাথে সাথে লক্ষণ প্রকাশ শুরু হয় না। এক্ষেত্রে ক্ষেত্র বিশেষ ও পারিপার্শ্বিক অবস্থা ভেদে এই সুপ্তাবস্থা কম বেশি হতে পারে। আর এই সময়টা নির্ভর করে এটি সেরোটাইপের কোনটি দেহে প্রবেশ করেছে তার উপর। মাত্রা ও প্রবেশের পথের উপরও নির্ভর করে। আর এই সুপ্তাবস্থা কমপক্ষে ২-৩ দিন ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে এবং সর্বোচ্চ ১০-১৪ দিন হতে পারে। তবে পরীক্ষামূলকভাবে দেখা যায় যে, ১৮-২৪ ঘণ্টার কম সময়ের মধ্যেও রোগের লক্ষণ প্রকাশ পায়।
রোগের বিস্তৃতি
ক্ষুরারোগ বিশ্বব্যাপী মারাত্মক ভাইরাসজনিত রোগ। ১৪১৪ খ্রিষ্টাব্দে ইতালিতে প্রথম ক্ষুরারোগ শনাক্ত করা হয়। এক একটি ভাইরাসজনিত রোগের রোগ ছড়ানোর ধরন এক এক রকম। ক্ষুরারোগ আক্রান্ত প্রাণীর শরীরে ফোস্কার অভ্যন্তরে তরলের মধ্যে ভাইরাস বিকাশ লাভ করে। তারপর ভাইরাসটি প্রাণীর লালা, প্রসাব, গোবর, চামড়া, দুধ, শ্বাস ত্যাগের মাধ্যমে নির্গত হয়। ভাইরাস দ্বারা খাদ্যদ্রব্য দূষিত হয়। শ্বাসপ্রশ্বাস ও খাবারের ও সংস্পর্শের মাধ্যমে অসুস্থ প্রাণী থেকে সুস্থ পশুতে রোগ সংক্রমিত হয়। পাখি এই ভাইরাস ছড়াতেও উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করতে পারে। সংক্রমিত গরুর দ্বারা সংবেদনশীল গরুর প্রজনন বা নিষিক্তকরণের সময়। বাজার হতে আক্রান্ত গরু ক্রয় করলে তা সুস্থ না হওয়ার আগে অন্য খামারে রাখলে সেই খামারের সুস্থ প্রাণীও আক্রান্ত হতে পারে। সংক্রমিত বন্যপ্রাণীর সাথে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সংস্পর্শে রোগের উচ্চস্তরে ভাইরাস রক্তে এবং শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়ে। বাতাসের মাধ্যমে এই ভাইরাস এক অঞ্চল হতে অন্য অঞ্চলে প্রায় ৬২ মাইল পর্যন্ত ছড়াতে পারে। এমনকি সমুদ্র পার হয়েও এই ভাইরাস ছড়াতে পারে। ক্ষুরারোগ মৃত প্রাণীকে খোলা মাঠে ফেলে রাখলে শিয়াল কুকুর, শুকুন ইত্যাদি শাবহারী পশু-পাখির মাধ্যমে ভাইরাস ছড়াতে পারে। আরও একটা উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো সেই পশু-পাখির দেহে ভাইরাস কোন পরিবর্তন না হয়ে পুনরায় মলমূত্রের মাধ্যমে পরিবেশে ছড়িয়ে পড়ে। রোগাক্রান্ত প্রাণীর ব্যবহৃত গবাদি ও প্রাণিজাত দ্রব্যের (চামড়া, মাংস, দুধ) মাধ্যমে একস্থান অন্যত্র ছড়িয়ে পড়ে। এমনকি দেশ হতে অন্য দেশেও চলে যায়। আক্রান্ত গাভীর দুধের মাধ্যমেও এই ভাইরাস ছড়াতে পারে। উল্লেখযোগ্য হলো পাশচুরায়ন পদ্ধতিও দুধ পাউডার করার পদ্ধতিতেও এই ভাইরাসকে নিষ্ক্রিয় করা যায় না। এমনিভাবে বাটার, বাটার ওয়েল, বীজ ক্যাসিন ইত্যাদি দুধজাত খাদ্যদ্রব্য এর বাহক হিসেবে কাজ করে।
আক্রান্ত প্রাণীর ধরন ও লক্ষণ
সাধারণত বিভক্ত ক্ষুর বিশিষ্ট প্রাণীর রোগ বলে পরিচিত। এই রোগ গরু, ছাগল, ভেড়া, মহিষ, শুকর, চিড়িয়াখানার প্রাণীর মধ্যে হরিণ, হাতি প্রভৃতি। এই পর্যন্ত ৭০টি প্রজাতির প্রাণীর মধ্যে এই রোগের উপস্থিতির প্রমান মিলেছে। এ গবেষণা থেকে জানা গেছে আক্রান্ত প্রাণীর শতকরা হিসেবে ১০০% গরু, ২৩% মহিষ, ৫% ছাগল/ ভেড়া আক্রান্ত প্রাণীর শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি বা জ্বর (১০৪-১০৬)০ঋ , কাঁপুনি, খুড়িয়ে চলা, ফেনাযুক্ত আঠালো লালা ঝরা, খাবার খেতে অনীহা, গর্ভপাত, পায়ে, মুখে বা জিহŸায় এবং ওলানের বাটে ফোস্কা এবং ক্ষত, বাছুরের ক্ষেত্রে লক্ষণ দেখা দেয়ার আগেই বাছুর মারা যেতে পারে, দুগ্ধবতী প্রাণীর দুধ উৎপাদন কমে যায়।
ভেড়ীর বাচ্চাকে দুধ খাওয়ানোতে অনীহা দেখা যায়। বন্যপ্রাণিদের ভেসিকল তৈরি, পায়ে ও মুখে ঘাঁ হয়। ওয়ার্থহগ এর সিং খুলে যায়, কার্পাল জয়েন্ট এ লেসন পাওয়া যায়। ঝঅঞ- টাইপ দ্বারা আবিতকার বন্য প্রাণী হরিণ, ভাল্লুক, এন্টিলোপ আক্রান্ত হয়।
ময়নাতদন্তে প্রাপ্ত ফলাফল : ময়নাতদন্ত করলে যে সকল চিহ্ন দেখে বুঝা যায় তা হলো- ক. অপ্রাপ্ত বয়স্ক প্রাণীর মুখের, হৃদপিন্ডের এবং ঐচ্ছিক পেশির ক্ষয় হয়।  খ. চামড়া ও হৃৎপিÐের মাংস পেশিতে যে পান করে তা জিংকার নেক্্েরাসিস নামে পরিচিত। গ. বাচ্চা গরুর হৃৎপিÐের মাংসে বাঘের গায়ের কাল দাগের মতো চিহ্ন পাওয়া যায়। তাই একে টাইগার হাট ভিজিটও বলা হয়। ঘ. মুখ, খাদ্যনালা-অন্ত্রে ফোসকা এবং পচনের চিহ্ন পাওয়া যায়। ঙ. গাভীর স্তনের বাটে ঘা হয় ব্যক্টরিয়ার আক্রমণের উপস্থিতি পাওয়ায় পচন রস নিঃসৃত হয়। চ. শ্বাসনালা ও গলবিল এবং এলভিওলাস এ চিহ্ন পাওয়া যায়।
রোগ নির্ণয় পদ্ধতি
রোগ নির্ণয়ের যতো বেশি নমুনা সংগ্রহ করা যায় ততোই ভালো। এক্ষেত্রে রোগের নিশ্চিত হওয়া অনেক সহজ হয়। নমুনা প্রেরণের ক্ষেত্রে নি¤েœাক্ত বিষয়গুলো লক্ষণীয়। ইপিডেমিওলজিক্যাল তথ্যাদি ও রোগের লক্ষণসমূহের বিস্তারিত তথ্য। আক্রান্ত পালের অনেকগুলো প্রাণীর থেকে নমুনা সংগ্রহ করতে হবে। নমুনাকে নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় (মূলত শীতল অবস্থায়, গতিল বরফ পানির মধ্যে রাখতে হবে এবং দ্রæত ল্যাবরেটরিতে প্রেরণ করতে হবে। প্রত্যেক নমুনা আলাদা আলাদা বোতলে, অনমনীয় বালু দ্বারা নমুনার নাম ও অন্যান্য তথ্যাদি লিখে পাঠাতে হবে।
চিকিৎসা  
ভাইরাসজনিত রোগের কোন সুনির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই। তবে রোগাক্রান্ত প্রাণীর সুষ্ঠ পরিচর্যা ও প্রয়োজনীয় আনুষঙ্গিক বিশেষ ব্যবস্থায় সুফল পাওয়া যায়। প্রথমে প্রাণীটিকে আলাদা করে শুষ্ক জায়গায় রাখতে হবে। মুখের ঘা এর জন্য ফিটকিরির পানি ১০ গ্রাম (২ চা চামচ) ১ লিটার পানিতে মিশিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে হবে। অথবা ০.০১% কগহঙ৪ পটাশিয়াম পার ম্যাঙ্গানেট দিয়ে মুখ ধুয়ে দিতে হবে দিনে ২ থেকে ৩ বার। মাছির উপদ্রব কমাতে হবে। শরীরের অন্যান্য ক্ষত স্থান জীবাণুনাশক দ্বারা পরিষ্কার করতে হবে। প্রচুর লালা ক্ষরণের দরুন প্রাণীর দুর্বল হয়ে পড়ে এজন্য ৫% বা অবস্থা অনুসারে ডেক্সট্রোজ স্যালাইন ১০০০ ঈঈ / ৫০-১০০ কেজি হিসেবে ২-৩ দিন দিতে হবে। দ্রæত অভিজ্ঞ ভেটেরিনারিয়ানের পরামর্শ নিয়ে পশুতে অ্যান্টিবায়োটিক এবং ভিটামিন প্রয়োগ করতে হবে।
এ রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য ভ্যাকসিন প্রয়োগ করা যেতে পারে। এক্ষেত্রে মনোভ্যালেন্ট, ট্রাইভ্যালেন্টসহ আরো কিছু টিকা বাজারে পাওয়াই যায়। বর্তমানে সরকারি পর্যায়ে উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও  ভেটেরিনারি হাসপাতাল এ এই রোগের টিকা পাওয়া যায়। যেহেতু দেশের সরকারি ভাবে টিকার সরবরাহ খুবই কম, তাই বর্তমানে বিভিন্ন কোম্পানি এই ক্ষুরারোগের টিকা বাজারে নিয়ে এসেছে।  তাই প্রথমে সরকারি  অফিসে যোগাযোগ করে না পেলে তখন নিকটস্থ ফার্মেসিতে এফ এনএফ,  ইনসেপ্টা, ওয়ান ফার্মাসহ অন্যান্য কোম্পানির টিকা তাদের নিয়ম মেনে (চামড়ার নিচে) প্রয়োগ করা উত্তম। টিকা প্রয়োগের পদ্ধতি টেবিল দ্রষ্টব্য।    
ক্ষুরারোগের পরিবর্তনশীল স্ট্রেইন এর কারণে শুধু টিকা প্রয়োগ করে এই রোগের প্রাদুর্ভাব কমানো কঠিন। ক্ষুরারোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য জীব নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। এই জীব নিরাপত্তা নিশ্চিত করলে এই রোগের মহামারী রূপ হতে রক্ষা পাওয়া যাবে। প্রাণীর আবাসস্থল হতে হবে স্যাঁতসেতে মুক্ত, শুষ্ক পরিবেশ, সঠিকভাবে আলো বাতাস সম্পন্ন। নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে, গবাদি প্রাণীর ব্যবহৃত দ্রব্যাদি, খাবার পাত্র ও পানির পাত্র পরিষ্কার করে জীবাণুমুক্ত রাখতে হবে। খামারে প্রবেশাধিকার ঠিক রাখতে হবে। সবাইকে ঢালাওভাবে খামারে প্রবেশ করতে দেয়া যাবে না। কারণ মানুষ বা যানবাহন এর মাধ্যমেও এই রোগের ভাইরাস ছড়াতে পারে।  বিশেষত বাজার হতে পশু কিনে নিয়ে আসার পর সরাসরি তাকে খামারে অন্য প্রাণীদের সাথে রাখা যাবে না। আগে একটা নির্দিষ্ট স্থানে রেখে তার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে হবে। যদি কোন রোগ দেখা যায় তাহলে তার উপযুক্ত চিকিৎসা নিয়ে তারপর খামারে প্রবেশ করাতে হবে। এতে করে অন্যান্য প্রাণী আক্রান্ত হওয়ার সুযোগ কম থাকে। এক খামারের কর্মচারী বা ব্যবস্থাপক অন্য খামারে না যাওয়া। খামারের প্রবেশের আগে ভালোভাবে মুখে মাস্ক ব্যবহার করা, যেন বায়ুর মাধ্যমে দেহে প্রবেশ করতে না পারে। যদিও এটা মানুষের ক্ষতি করে না কেবলমাত্র গবাদি প্রাণীর রোগ। কোন খামার আক্রান্ত হলে খামার ও আঙ্গিনার চারদিকে সংরক্ষিত স্থানে পায়ে হাঁটার সরু পথগুলো বন্ধ করে দিতে হবে। যেন রোগ সেখান হতে অন্যত্র ছড়াতে না পারে। একই খামারে একাধিক প্রজাতির প্রাণী পালন পরিহার করা।
আমদানিকৃত গরু বাংলাদেশে প্রবেশের সময় সর্বোচ্চ সতর্কতার ব্যবস্থা করা । কোন রোগাক্রান্ত প্রাণী যেন আসতে না পারে সেই জন্য সংশ্লিষ্ট মহলকে সজাগ হওয়া । আবহাওয়া ও ঋতুর পরিবর্তনের সময় যথাপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা। বিশেষত  গবাদিপ্রাণীর আবাসস্থল উপযুক্ত পরিবেশ বজায় রাখার ব্যবস্থা করা। প্রচারমাধ্যমে এই রোগের ভয়াবহতা তুলে ধরে তা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিকারের ব্যবস্থা প্রচার করে জনসচেতনতার ব্যবস্থা করা। সঠিক সময়ে ভালো মানের পর্যাপ্ত ভ্যাকসিনের (টিকার) ব্যবস্থা করা। ক্ষুরারোগে আক্রান্ত হয়ে কোন পশু মারা গেলে তাকে ৬ ফুট মাটির গভীরে পুঁতে ফেলা। য়

প্রাণিস¤পদ স¤প্রসারণ কর্মকর্তা (এলডিডিপি), উপজেলা প্রাণিস¤পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতাল, ভোলাহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ     মোবাইল : ০১৭১৬১২৬৩২৪

 


COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon